সেটাই আসল সন্যাস
মানিয়ে চলুন
জীবন থাকলে সেখানে সমস্যাও থাকবে। নানা সমস্যা নিয়ে বেঁচে থাকা খুবই কষ্টের এবং দীর্ঘদিন এভাবে চললে তীব্র হতাশা আসা খুবই স্বাভাবিক। তীব্র হতাশা থেকেই মানসিক রোগের জন্ম হয়। তখন একজনের পক্ষে স্বাভাবিক চিন্তা করা দুঃসাধ্য হয় ওঠে, জীবনকে বোঝা বলে মনে হয়।
আপনার জীবনের চলার পথে যে যে বিষয়গুলি অতি গুরুত্বপূর্ণ , সেই সেই বিষয়গুলির সম্পর্কিত বিশদ ফলাফল আপনাদের সামনে আমরা তুলে ধরেছি। এই ফলাফল গুলি আপনাদের কাছে এক অমূল্য সম্পদ হয়ে উঠুক – আমরা এই আশা রাখি।
কি কি যোগ ও দশা থাকলে আপনি ব্যাপক সমস্যায় পড়তে পারেন; প্রতিকার কি ভাবে হবে –
কী এই মাঙ্গলিক দোষ ?
জ্যোতিষের ভাষায়, কারোও রাশিফলের চতুর্থ ভাব, সপ্তম ভাব, অষ্টম ভাব ও দ্বাদশ ভাবে মঙ্গলগ্রহের প্রভাব থাকলে সেই ছেলে বা মেয়েটি মাঙ্গলিক দোষ পেয়েছে বলে মনে করা হয়। এই দোষ সাধারণত বিবাহ পরবর্তী জীবনে সমস্যার সৃষ্টি করে। কিছু মানুষ আবার প্রচলিত ধ্যানধারণাগুলি বলে এই দোষের ছেলে বা মেয়েকে রীতিমতো ভয় ধরিয়ে দেয়।
মাঙ্গলিক দোষ আর প্রচলিত ধারণা
কী এই বিবাহ যোগ ?
১) জন্মকুণ্ডলীতে মঙ্গল যদি সপ্তম ভাবে থাকে তাহলে জাতক-জাতিকার প্রেম বিবাহ হয়।
২) পঞ্চম-ভাবের অধিপতির সপ্তম-ভাবের সঙ্গে অথবা সপ্তম-ভাবে স্থিত গ্রহের সঙ্গে সম্বন্ধ থাকে তাহলে জাতক-জাতিকার প্রেম বিবাহ হয়।
৩) শুক্র এবং বৃহস্পতির সম্বন্ধিত যোগ জাতকের আধ্যাত্মিক প্রেম যোগ তৈরি করে।
কারোর জীবনে রাহুর মহাদশা ১৮ বছর ধরে চলতে পারে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী রাহু হল শয়তান গ্রহ। বিশেষ করে কোনও কোনও গ্রহ বা নক্ষত্রের সংস্পর্শ এলে রাহুর প্রভাব অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। শনি, মঙ্গল এবং রবিব প্রভাবে রাহুর দশা জাতকের জীবনে ভয়াবহ প্রভাব বিস্তার করতে পারে। আবার বৃশ্চিক বা ধনু রাশিতে অবস্থান করলেও রাহুর প্রভাব অত্যন্ত হানিকর হয়ে ওঠে।
* লগ্নে রাহুর প্রভাব থাকলে একের পর এক প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যায়। কারোর সঙ্গেই স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হয় না।
* রাহুর প্রভাব ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে অমনোযোগিতা বাড়ে। সারা বছর পড়াশোনা না করে পরীক্ষার আগে কোনও মতে পাশ করার চেষ্টা করে এরা।
* রাহুর মহাদশা চললে অকারণে প্রচুর মিথ্যে কথা বলে সেই ব্যক্তি। সব সময় এদের মাথা গরম থাকে।
শনির সাড়ে সাতি দশা চলছে শুনলে অনেকেই হতাশায় ভেঙে পড়েন। কারণ, জীবনের সাড়ে সাত বছর এই সাড়ে সাতি দশা মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করে দেয়। শনির সাড়ে সাতি দশা সাধারণত শারীরিক, মানসিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি ঘটায়। গুরুজনদের স্বাস্থ্য সঙ্কট-সহ নানা রকম সমস্যা এনে দেয়। শনি গ্রহ যখন জন্মকালীন চন্দ্ররাশির দ্বাদশ, প্রথম ও দ্বিতীয় ঘর অতিক্রম করে এ সময়কালকে শনির সাড়ে সাতি বলা হয়। রাশিচক্রে শনি একেক রাশি অতিক্রম করতে সময় লাগে আড়াই বছর। তিনটি রাশি অতিক্রম করতে সময় লাগে মোট সাড়ে সাত বছর। সে জন্যই একে শনির ‘সাড়ে সাতি’ বলা হয়।
সাধারণত জাতক-জাতিকার জন্ম কুণ্ডলিতে এই সাড়ে সাতি তিনবার পরিক্রম করে (বাল্যকালে, যৌবনকালে ও বৃদ্ধ বয়সে)। প্রথম সাড়ে সাতি শিক্ষায় সঙ্কট এবং পিতামাতাকে কষ্ট দেয়। দ্বিতীয় সাড়ে সাতি জীবিকা ও অর্থ সংকট এনে দেয়, পরিবারে শান্তি বিঘ্নিত করে। প্রেম, ভালবাসা ও দাম্পত্য জীবনকেও প্রভাবিত করে। তৃতীয় অর্থাৎ শেষ সাড়ে সাতি শরীর-স্বাস্থ্য, গুরুজনদের মৃত্যু পর্যন্ত এনে দেয়।
খেয়াল করে দেখবেন এমনটা আমাদের অনেকের সঙ্গেই ঘটে থাকে। সব কিছু ঠিক চলতে চলতে হঠাৎ করে সব খারাপ হতে শুরু করে। তবে আর নয়! এবার থেকে এমনটা আর হবে না। কিন্তু সেটা সুনিশ্চিত করবেন কীভাবে তা জানেন কি? এক্ষেত্রে বন্ধু, একটি মন্ত্র পাঠ করতে হবে। তাহলেই দেখবেন কেল্লা ফতে! প্রসঙ্গত, মন্ত্রটি হল “স্থানে হৃষিকেশ তভ প্রকিরতায়া জগৎ প্রাহরুশায়াত অনুরজাতে চ রকশানি ভিতানি দিশো দ্রাভান্তি সার্ভে নমোশায়ান্তি চ সিদ্ধাসংগহ”।
মন্ত্র – “ওঁ নমো ভগবতে শ্রীগোবিন্দায়” এটি প্রেম জীবন এবং বিবাহ সম্পর্কিত মন্ত্র। যদি কোনও ব্যক্তি প্রেমের বিবাহের জন্য ইচ্ছুক হন, কিন্তু কোনও বাধার কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না, তাহলে খুব সকালে স্নান করার পর ধ্যানের মাধ্যমে এই মন্ত্রটি ১০৮ বার জপ করুন।
নিজের ভাগ্য ফেরাতে ময়দার লেচির মধ্যে চিনি মিশিয়ে ছোট ছোট গুলির আকারে তৈরি করে পিঁপেড়ের উদ্দেশ্যে রেখে দিন। এতে সমস্ত পাপের মুক্তি ঘটে। এই পূণ্য কাজের জন্য সকল মনের ইচ্ছে পূরণ হয়।
এছাড়া জন্তু ও পাখিদের খাওয়ান। হিন্দু শাস্ত্র মতে মনে করা হয় গরু অত্যন্ত পবিত্র ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাহন। তাই গরুকে খাওয়ালে সমস্ত দেবতা সন্তুষ্ট হন অবং তাঁধের কৃপাদৃষ্টি আপনার উপর বজায় থাকবে।
দৈনন্দিন জীবনের নানান সমস্যা আমাদের বিব্রত করে তোলে। আমরা মুক্তির পথ খুঁজে পাই না । শেষটায় অনেকেই হাল ছেড়ে দেন বা সমস্যার কাছে হার স্বীকার করে থাকেন। নানা সমস্যার তন্ত্র ও টোটকা একটি অপরিহার্য বই যা আপনাদের হাজারো সমস্যার সফল প্রতিকার এনে দেবে। এ যাবৎ বাংলায় এই রকম একটি তন্ত্র প্রতিকার সমৃদ্ধ বই আর একটিও নেই। সেই থেকে এই বইটি বিরল থেকে বিরলতম বলাই চলে।
তন্ত্র টোটকার হাজার হাজার প্রতিকার সম্বলিত একটি দুর্দান্ত বই আপনাদের পেশ করা হল।
সেই হাজার বছর আগে রচিত এবং পরীক্ষিত বহু গোপন তান্ত্রিক টোটকা সংকলিত একটি অপরিহার্য বই যা আপনাদের হাজারো সমস্যার সফল প্রতিকার এনে দেবে। এ যাবৎ বাংলায় এই রকম একটি তন্ত্র প্রতিকার সমৃদ্ধ বই আর একটিও নেই। এই বইটি আপনাকে সংগ্রহ করতেই হবে।
আপনাদের কিছু বিশেষ প্রশ্নের উত্তর দেয়া হল
আপনি ফোন নং গুলি তে সরাসরি যোগাযোগ করুন সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৭ টা’ র মধ্যে
আপনি রাশিচক্র বা ভাগ্যবিচার করে নিজের সম্পূর্ণ জীবনের সফল প্রতিকার পেতে পারেন
আপনি কোষ্ঠী বিচার, যোটক বিচার, বর্ষফল, বিবাহ বিচার, কেরিয়ার ও ব্যবসা বিচার এবং প্রেমের অসাধারণ সহায়তা ও প্রতিকার পাবেন
অবশ্যই , না হলে সঠিক প্রতিকার এবং গণনায় কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে
সেই হাজার বছর আগে রচিত এবং পরীক্ষিত বহু গোপন তান্ত্রিক টোটকা সংকলিত একটি অপরিহার্য বই যা আপনাদের হাজারো সমস্যার সফল প্রতিকার এনে দেবে। এ যাবৎ বাংলায় এই রকম একটি তন্ত্র প্রতিকার সমৃদ্ধ বই আর একটিও নেই। এই বইটি আপনাকে সংগ্রহ করতেই হবে।
Soon you will be answered
How can We help you ?
WhatsApp Santanu Da
WhatsApp Santanu Da